কীভাবে খেজুরের বিচি কে ব্যবহার করবেন ।
এই খেজুরের বিচি আপনি যদি ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে,
চর্মরোগে আপনাকে কখনোই ভক্ত হবে না , ক্যান্সার দূর হয়ে যাবে, শরীর অনেক বেশি ঠান্ডা অনুভব করবে, এমন বিক্ষিপ্ততা থেকে থাকে তা দূর হয়ে যাবে, শরীরের যদি কোথাও ব্যথা ও প্রদাহ থাকে সেই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও মাথা ব্যথা মাইগ্রেনের সমস্যা ইত্যাদি থাকলে তা দূর হতে শুরু করবে এবং শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি চাহিদা পূরণ করতে সাহায্য করবে। রমজান মাসের মুসল্লিদের ঘরে প্রচুর পরিমাণে খেজুরের বিচির জমা হয়, অনেকে আবার শিশুদেরকে খেজুরের সিরাপ খাওয়ানোর সময় প্রচুর খেজুরের বিচি জমা হতে পারে। কেউ কেউ আবার রাস্তায়ও খেজুর খান , তখন কিন্তু এই খেজুরের জমানো বিচিগুলো আমরা ফেলে দিয়ে থাকি। তবে আপনি আজ থেকে এই বিচিগুলো আর না ফেলে দিয়ে যেকোনো একটি জায়গায় জমাতে থাকুন, তারপর অনেক খেজুরের বিচি একসাথে জমে যাবে। তখন খেজুরগুলো ভালোভাবে ধুয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিন, অথবা রোদে শুকিয়ে নিন, খেয়াল রাখবেন বিচির গায়ে কোনো রকমের খেজুরের অংশ অথবা খেজুরের গাধ লেগে না থাকে। আপনি যতটুকু সম্ভব পরিষ্কার জল দিয়ে খেজুরের বিচি গুলো ভালভাবে ধুয়ে তারপরে শুকিয়ে নিয়ে নিন। এবার এই বিচিগুলোকে আপনি একটি বিশেষ পদ্ধতিতে ক্লাস করব ।আমি প্রথমে একটি পরিষ্কার করায় নিয়ে নিলাম। আপনার যেকোনো ধরনের পাত্র ব্যবহার করতে পারেন। তবে আপনারা যদি এক্ষেত্রে লোহার করে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে ভালো কাজে দেবে। চুলার আঁচ খুবই হালকা রেখে খেজুরের বিচি গুলো এখন আমি পেলেন এবং খেয়াল রাখতে হবে অল্প আঁচে খেজুরের বিচি আমাকে এমনভাবে সাজাতে হবে, যেন খেজুরের বিচির ভেতরে পানিও না থাকে। আবার বিচিও খুব সুন্দর করে একেবারে লাল লাল করে ভাজা হয়।
তবে পড়ানো যাবে না প্রায় 5 থেকে 7 মিনিট পর্যন্ত অল্প আঁচে আপনি এটিকে ভেজে নিয়েছি এরপরেই খেজুরের বিচি গুলো আপনি ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য কিছুক্ষণ পর্যন্ত রেখে দেবো ।খেজুরের বিচি গুলো মোটামুটি কুসুম গরম অবস্থায় চলে আসবে তখন আমি এটাকে মিক্সার গ্রাইন্ডার ভালোভাবে গ্রহণ করে নেব।
মিক্সার বেন্ডার এর ছোটদের জব টি আছে সেটি ব্যবহার করছি না ।অল্প জিনিস ছোট যত্নের মধ্যেই ভালো হবে সেদিন আসলে আপনারা বর্জ্যকে ব্যবহার করতে পারেন ।এবার দেখুন আমি কত সুন্দর করে খেজুর বিচিগুলো ক্রাশ করে নিয়ে এসেছেন ।এই খেজুরের বিচি এবং কফি পাউডার অথবা চার বা তার গুলোর মধ্যে পার্থক্য অনেকেই করতে পারবেন না। এটি এতটা সুন্দর পরীক্ষা শেষ হয়েছে। এবং এর ফ্লেভার এতটা সুন্দর আপনি খেয়াল করবেন এর ভেতর থেকে খুবই সুন্দর একটি অ্যারোমা বেরিয়ে আসছেন। একটি কাচের পাত্রে সংগ্রহ করে রেখে দেবেন এবং তার বদলে অথবা কাফের বলে এই যে খাওয়া শুরু করে দেবেন। দেখবেন আপনার শরীরের বিভিন্ন রক্ত দূরে চলে যাবে। পাশাপাশি এটি আপনার চা ও কফির চাহিদাও পুরোপুরি ভাবে পূরণ করতে পারবেন। আপনারা চাইলে এটিকে একটি চলন এর সাহায্যে ছিল নিতে পারেন। তবে আমি মোটামুটি ভালোভাবেই গুরু করেছি তাই আমি আর ছেলে নিচ্ছিলাম আমি
এবারে আপনাদেরকে লাল চা ও দুধ-চা দুটোই তৈরি করার নিয়ম বলবো।
এক কাপ পরিমান পানি নিয়ে আমি চা-চামচ পরিমাণ গুঁড়ো দুধ ব্যবহার করছি। আপনারা চাইলে গরুর দুধ ও ব্যবহার করতে পারেন। তবে আমি যে উপকারিতা গুলোর কথা বলেছি সেটি কিন্তু গুঁড়োদুধে পাওয়া যাবে না। কিংবা দুধ চা পাওয়া যাবেনা এই চার মাধ্যমে যদি আপনি উপকারিতা পেতে চান তাহলে চ্যাটে কিভাবে খেতে হবে সেটি দ্বিতীয় পদ্ধতিটি দেখলে বুঝতে পারবেন । তবে যারা দুধ চা প্রেমে অথবা কফি খেতে পছন্দ করেন। তারা এই পদ্ধতিতে বানাবেন এখানে দেখতে পেলে আমি সামান্য পরিমাণে মিশিয়ে ব্যবহার করলাম। আমি চিনির বদলে মিশিয়ে ব্যবহার করছি কারণ মিশরের অনেক উপকারিতা আছে কিনা চেক করে। এবং এটি আপনার বুকে জমা কফ সর্দি কাশি শ্বাসকষ্ট কিংবা ঠান্ডাজনিত সমস্যা গুলো দূর করতে সাহায্য করে । ভালোভাবে কিছুক্ষণ দুধচিনি ফুটে যাওয়ার পর আমি এর মধ্যে টেবিল চামচ এর অর্ধেক টেবিল চামচ পরিমাণ খেজুরের বিচির কফি দিয়ে দিলাম ।এবারে আমি এটিকে হালকা নাড়াচাড়া করে নিব । এবং চুলার আঁচ কমিয়ে টিকে ফুটতে দেকগ কিছুক্ষণ ফুটে যাওয়ার পর এর রং পরিবর্তন হয়ে যাবে। এবং চা বা কফিতে জেদ।
মনের রং মনে রং হবে তবে খেয়াল রাখবেন আপনাকে কিন্তু অবশ্যই থেকে কিছু করতে দিতে হবে যেন খেজুরের বিচির কফিটি ছাড়তে পারেন। কিছুক্ষণ ফুটে যাওয়ার পর আমি এটিকে চুলা থেকে নামিয়ে একটি ছাকনি সাজে সেঁকে দেবো। এবারে যারা বুকে জমা কফ সর্দি কাশি গলা ব্যথা শ্বাসকষ্ট শরীরের প্রদাহ শরীরের ব্যথা মাথাব্যথা। এছাড়াও যাদের ডায়াবেটিস হাই ব্লাড প্রেসার ক্যান্সার হৃদরোগ ইত্যাদির ঝুঁকি রয়েছে। কিংবা এই ঝুঁকিগুলোকে কমাতে চান এই রোগের ইতোমধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন। তারা এই পদ্ধতিতে খেজুরের বিচির কফি খেয়ে দেখুন কত সহজে আপনি আরাম লাভ করবেন। প্রস্তুত করার জন্য আমি প্রথমে চুলায় এক কাপ পরিমান জল দিয়ে দিয়েছি, এবং সেটিকে ফুটতে দিয়েছি যখন জল ফুটে গিয়েছে তখন আমি এর মধ্যে টেবিল চামচ এর অর্ধেক টেবিল চামচ বা একটা চামচ পরিমাণ খেজুরের বিচির কফি দিয়ে দিলাম আমি এটিকে 5 মিনিট পর্যন্ত ফোটাবো।
দেখতে পাবেন এটি একেবারে লাল চায়ের মত রঙ ধারণ করেছে। আপনি এর উপকারিতা বাড়ানোর জন্য এর মধ্যে আদা কুচি লবঙ্গ অথবা দারচিনি কিংবা তেজপাতা ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাৎ চায়ের মধ্যে সাধারণত আমরা যে সমস্ত মসলাগুলো ব্যবহার করে থাকি সেই মসলাগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এইটার মধ্যে আমি চিনি মিষ্টি কোনটাই ব্যবহার করব না। কারণ এর উপকারিতা যেন অটুট থাকে, তার জন্য আমি অন্য একটি জিনিসের মধ্যে ব্যবহার করব। আমি অপেক্ষা করছি যেন ভালোভাবে ফুটে যায়। কত সুন্দর এসেছে এবং এটি পুরোপুরি ভাবে একেবারে চা বা কফির বিকল্প হিসেবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এবং কি আপনি যদি এভাবেই খেজুরের বিচি টাইপ অফ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে অন্ততপক্ষে আপনার দুমাসের চা-কফির খরচা একেবারেই বেঁচে যাবে। যখন এই কমিটি হয়ে যাবে তখন আমি এটিকে ঠান্ডা করব পাঁচ মিনিট তারপরে এরমধ্যে আমি এক চা-চামচ খাঁটি মধু মিশ্রিত।
আপনার ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে আপনি মধু বাদ দিয়ে, শুধুমাত্র এই পৃথিবী পান করবেন। কুসুম গরম অবস্থায় দিকে বিস্তৃত করার অর্থ যেন এটির পুষ্টিমান নষ্ট না হয়। এবং এটি খুব সহজে আপনার জ্বর সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করতে পারে। শরীরের ব্যথা সহ শরীরের প্রদাহ দূর করতে পারে । আপনার সামনে আমি চুলের বিচির লাল চা এবং খেজুরের বিচির দুধ চা রেখেছি কেউই কিন্তু বলতে পারবেন না। যে এটি আসলে খেজুরের বিচি দিয়ে তৈরি । ফেলাটাই ব্যবহার করে যারা স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে যাচ্ছেন এবং যারা বাংলাদেশকে পুরোপুরি ভাবে ব্যবহার করতে চাচ্ছেন? তারা কিন্তু এই কাজটি করতে পারেন ।এতে আপনার চা-কফির খরচ বেঁচে যাবে । এবং পুষ্টি উপকারিতা পেতে পারবেন । তবে আগে থেকেই বলে রাখি যারা মুখ এরশাদের জন্য চা খেতে চাচ্ছেন বা দুধ চা খেতে পছন্দ করেন। তারা শুধুমাত্র দুধ মিশ্রিত করে খাবেন । আর যারা উপকারের জন্য খেতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই সকালবেলা নাস্তা খাওয়ার একঘন্টা পরে এভাবে খেজুরের কপি অথবা চা বানিয়ে খাবেন ।এবং বিকেল বেলাও খেতে পারেন । এতে করে আপনার চা-কফি যেমন নিশা বা চাহিদা আছে তাও পূরণ হবে
আর আপনি কিন্তু চা বা কফির ক্ষতিকারক পেতে পারবেন না । তবে যারা পছন্দ করেন তাদের কে বলে ডাকছে দুধ চা খেলে স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়। তাই এটি কে এড়িয়ে চলা উচিত। কেমন লেগেছে কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন না ।
Comments
Post a Comment