আপেল খেয়ে আপনার কী কী উপকার পাবেন

 2004 সালে আমেরিকায় একশরও বেশি খাবারের উপর গবেষণা করা হয়। মূলত খাদ্য গুলোর মধ্যে কতটা পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ফাইবার এবং মিনারা পুষ্টি রয়েছে তা জানাতেই এই গবেষণা করা হয়েছিল, এর মধ্যে লাল এবং সবুজ আপেল যথাক্রমে 12 এবং 13 নম্বর তম স্থানে রয়েছেন।


আপেল খেয়ে আপনার কী কী উপকার পাবেন

কথায় আছে একটি করে আপেল খেলে নাকি সারা জীবনের জন্য ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

আসলে এই প্রবাদের মূল কারণ হচ্ছে এমন একটি ফল যার মধ্যে নানান ধরনের উপাদান রয়েছে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন, মিনারেল ফাইবার সম্পন্ন এই আপেল খুব সহজেই বাজারে পাওয়া গেলেও এর পুষ্টিমান এর সাথে এর দামের তুলনা করা যাবেনা। তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে সহজলভ্য যে ফলগুলো তার মধ্যে অন্যতম আপেল, এর দাম যেমন তার চেয়ে এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি। আজ আপনাদেরকে জানাবো শুধুমাত্র আপেল খেয়ে আপনি শরীরে কি কি উপকার করতে পারবেন। আপনার লিভারের যেকোনো রোগসহ ক্যান্সার, ডায়বেটিস, হাই ব্লাড প্রেসার, বিভিন্ন ধরনের রোগের সমাধান রয়েছে এক আপেলেই‌‌, শুধু খেতে হবে সঠিক নিয়মে। আপনি হয়তো ভাবছেন আমি প্রতিদিনই খাচ্ছি তাহলে এ সমস্ত উপকার কেন হচ্ছে না?
আপনি খাচ্ছেন না সঠিক নিয়মে‌। আজকে আপনাদেরকে জানাবো ঠিক কোন সময় আপেল খেলে আপনারা সমস্ত উপকারিতা পেতে পারবেন।


কোন সময় আপেল খাওয়া কি উচিত না। 

এক কথায় বলতে গেলে কোন সময় আপেল খেলে বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে।  ডাক্তারদের মতে সারা বছর যে সমস্ত ফল বা সবজি খাওয়া হয় বা খাওয়া উচিত তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে আপেল  আমাদের জন্য অনেক উপকারী।  বয়স জনিত সমস্যা কমানোর থেকে শুরু করে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য হার্ড এর  স্বাস্থ্য বা অন্য যেকোনো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী ফল। ওজন কমাতে সাহায্য করে আপেল। আপেল  অবশ্যই আপনাকে খোসা সমেত খেতে হবে। কেননা আপেলের খোসায় রয়েছে অনেক পুষ্টি। ১ বাটি আপেলের খোসা প্রায় 2.6 গ্রাম ফাইবার থাকেফাইবার হজমের প্রক্রিয়াকে ধীরগতিতে পরিণত করে, যার ফলে বেশ অনেকক্ষণ পর্যন্ত আপনার পেট ভর্তি থাকে, ফলে আপনার দ্রুত ক্ষুধা পাওয়ার সমস্যা হয় না, এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, যার ফলে বারবার ক্ষুধা রোধ হয় আপেল ফ্যাট কমাতে বেশ কার্যকরী বলে প্রমাণিত। ক্যান্সার নিয়ে হয়তো অনেকেই বেশি চিন্তিত থাকেন? আজকাল অনেক মানুষই ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে। প্রতিদিন আপেল খেলে ক্যানসারের মতো রোগকে প্রায় 80 পার্সেন্ট রোধ  করা যায়। 


বিশেষ করে ফুসফুসের ক্যান্সার ,কোলোরেকটাল ক্যানসার ও পেটের ক্যান্সার। এমন কিছু পরীক্ষায় দেখা গেছে যে ব্রেস্ট ক্যান্সার রোধ করতে আপেল খুবই কার্যকরী। এছাড়া রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ,সেই সব রেডি কেস গুলোকে দূর করে যা শরীরের এইসব  কোষগুলোকে নষ্ট করে দেয়, এবং নতুন করে ডিএনএ তৈরী করতে সাহায্য করে থাকে।  আপেল  টিউমারের সহজে রোদ করে । আপেলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন ও মিনারেল আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা  গড়ে  তোলে, যার ফলে নানান ধরনের রোগ থেকে আমরা মুক্তি পায়। বিশেষ করে পেট খারাপ হার্টের সমস্যা বা অন্য যে কোন রোগের জন্য আপেল খুবই উপকারী।  স্বাস্থ্য ভালো রাখে আপেল। এমনকি  আপেলের উচ্চ পরিমাণে ফাইবার মুখে এসিডের পরিমাণ কে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। যার ফলে মুখের ত্বকের ভাব বজায় থাকে, এমনকি অবিরাম চিবিয়ে চিবিয়ে আপেল যখন খান, তখন ক্যাভিটি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা দূর করে। আপেলের উপর নানা রকমের বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে যে আপেলে থাকা ফ্লাভোনয়েড হার্ডের বহু ধরনের অনু রোধ করতে সক্ষম। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য তা 35 শতাংশ বেশি কার্যকর। আপেল এর সাহায্যে অনেক রোগ রোধ করা যায়। বিভিন্ন পরীক্ষায় এটি প্রমাণিত যে হার্ট অ্যাটাক এড়াতে আপেল খুবই কার্যকরী। এজমার   সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা নিয়ম করে আপেল খান।

     
এজমায় ভুক্তভোগী মানুষদের জন্য বিশেষ করে লাল রঙের আপেল ও তার খোসা  ভিশন উপকারী,
এর প্রধান কারণ হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামিন এর কাজ করে। এছাড়া আপেল রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান যা আমার এলার্জি কমাতে সাহায্য করে, রোধ করে আঁকড়ে থাকা পলিফেনোল মস্তিষ্কের স্নায়ু বিনাশকারী‌ লোকগুলি যেমন অ্যালজাইমার ও পারকিনসন বা যেকোনো বার্ধক্যের ফলে মস্তিষ্কের রোগ গুলো হয়ে থাকে সেগুলো কে রোধ করতে পারে। এছাড়া এতে রয়েছে ফলে মস্তিষ্কের বিন্যাসকে নষ্ট হওয়ার হাত থেকে বাঁচায়‌‌। পেটের সমস্যা রোধ করে আপেল। আপেল আছে কাপড় কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার।  পরিষ্কার করে ও পাচনতন্ত্র সঠিক করে তোলে, এর ফলে শরীরে জলের পরিমাণ সঠিক থাকে, ও পেট পরিষ্কার হয়। যার ফলে থাকে লিভারের রোগ। লিভার পরিষ্কার করার কাজ করে আপেল। আগেই বলা হয়েছে যে আপেলের রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যার ফলে লিভারের বিষক্রিয়া করেনা বা ফ্যাটি লিভার হওয়ার আশঙ্কা খুব কম।
এর প্রধান কারণ হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা প্রাকৃতিক অ্যান্টিহিস্টামিন এর কাজ করে‌। এছাড়া আপেল রয়েছে অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা আমার এলার্জি কমাতে সাহায্য করে। রোধ করে আঁকড়ে থাকা পলিফেনোল মস্তিষ্কের স্নায়ু বিনাশকারী রোগগুলি যেমন অ্যালজাইমার ও পারকিনসন বা যেকোনো বার্ধক্যের ফলে মস্তিষ্কের রোগ গুলো দুর হয়ে থাকে। সেগুলো কে রোধ করতে পারে। এছাড়া এতে  মস্তিষ্কের বিন্যাসকে নষ্ট হওয়ার হাত থেকে বাঁচায়




লিভার ও অগ্নাশয় সমস্যা থেকে নানা রকমের রোগ, যেমন গলব্লাডারে পাথর, জন্ডিসঘ্র ইত্যাদি হয়ে থাকে এগুলো খুব সহজে এড়িয়ে চলা যায় হজমশক্তি বাড়ায় উচ্চ পরিমাণে ফাইবার হজমের জন্য খুব ভালো। এই ফাইবার এর সাহায্যে হজমক্রিয়া বাড়ানোর জুস উৎপন্ন হয় যার ফলে খুব সহজেই ধীরগতিতে খাবার হজম হয়ে সম্পূর্ণ পুষ্টি শরীরে কাজে লাগে এর ফলে ব্লাড সুগার ও ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। রক্তসঞ্চালন বাড়ায় এবং রক্তনালীর জন্য রেডিক্যাল থেকে বাঁচিয়ে নানা রকমের রোগের হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। আপেল এর ফলে রক্ত সঞ্চালন খুব সঠিকভাবে হয়। যদিও এই তথ্য নিয়ে অনেক দ্বিমত রয়েছে তারপরও দেখা যায় আপেল খেলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন বেড়েছে হাড়ের জন্য আপেল খুবই ভাল। আপেল হল মিনারেলসের ভান্ডার থাকে, এতে রয়েছে বরণ পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ও যে যাহারে স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। মহিলাদের মেনোপজ পৌঁছে যায় বা বয়স্ক লোকেদের নিয়মিত আপেল খাওয়া প্রয়োজন।


আর্থাইটিস বা অন্য হাড়ের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। রাতের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। আপেল এমনকি রাতকানা রোগ দূর করে। এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি সাহায্য করে বিশেষ করে। বার্ধক্যের ফলে যে চোখের কোষ গুলি নষ্ট হতে শুরু করে বা সংক্রমণ সৃষ্টি হয়, সেগুলো আপেল এর সাহায্যে অনেকে রোধ করা যায়। যেমন নিউ তামিল পরিষ্কার রেটিনার রং এর জন্য খুবই প্রয়োজনীয় উপাদান, এর ফলে রাতের দৃষ্টিশক্তি খুব সহজে পরিষ্কার ও ভালো হয়। আপেল এর সাহায্যে চোখের ফোলা ফোলা ভাব ভাল হয় ও তার বিউটি ক্যারোটিন ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি যার ফলে চোখে ছানি পড়া অতিরিক্ত মাংস বেশি ফুলে যাওয়া চলার মতো সমস্যা ও ফোলা ভাব পায়। তাই প্রতিদিন নিয়ম করে একটি করে আপেল খাওয়া উচিত। মিরপুরেই আপেল ভিটামিন সি এর ভাণ্ডার ভিটামিন সি যা শরীরের জন্য কতখানি উপকারিতা। আর কি বলার অপেক্ষা রাখে আর লিভার ফুসফুস।


  • দাঁত কিডনি বা মহিলাদের যেকোন সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে ভিটামিন-সি। এই কারণেই বলা হয় রোজ একটি করে আপেল খেলে হাজার রকমের রোগ আপনার ধারের কাছেও আসে না। এছাড়া আপেল স্টকে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায় ত্বকের রঙ উজ্জ্বল ও পরিষ্কার করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি যা ত্বকের জন্য ভীষণভাবে কার্যকরী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভার পেট পরিস্কার রাখতে সাহায্য করে ।ভিটামিন সি নতুন করে কয়জন আমাদের সাহায্য করে। এ দুটি সাজিব প্রক্রিয়ার ফলে ত্বকে কোন রকম সমস্যা দেখা দেয় না। ও দিনে দিনে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল ও পরিষ্কার দেখাতে শুরু করে।  এমনকি ব্রণ বা কালো দাগ ছবির মত সমস্যা থেকে দূরে থাকে যায় আপেলের সাহায্যে আপনার শরীরের যদি বয়সের ছাপ পড়ে যায় সে বার্ধক্যের ছাপ দূর করতে পারে আপেল। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা পেল ব্রণের দাগ দূর করে আপেল। ত্বকের ক্যান্সার রোধ করে আপেল। চুলের জন্য আপেল দারুণ উপকারী, চুল সাদা হয়ে যাওয়া রোধ করে। চুল লম্বা করে চুল পড়ার মতো সমস্যাকে দিনে দিনে কমে

এবারে জেনে নিন ঠিক কয়েকটি আপেল খাওয়া উচিত। বয়স অনুযায়ী আপেল খাওয়ার পরিমাণ বিভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের হতে পারে। একটি শিশুর বয়স যদি চার বছরের নিচে হয় তাহলে সর্বোচ্চ দেড় টা  থেকে দুই টা পর্যন্ত আপেল খাওয়া যথেষ্ট। প্রয়োজন হয় একটি বা দুটি খাওয়ায় যথেষ্ট। এখন কথা হচ্ছে আপেল খাওয়ার উপযুক্ত সময় কখন? একটা নির্দিষ্ট সময় আছে এটা কার্যকরী ভূমিকা রাখতে সুবিধা হয়। তার একটি নির্দিষ্ট সময় রয়েছে পুষ্টি বিজ্ঞানীদের রীতিতে সকালবেলা আপেল খেতে পারলে সেটা খুবই উপকারী। আপেলের খোসা ওয়াস পেকটিন সমৃদ্ধ। অনেকেই অপর্যাপ্ত ঘুম  কারণে হজমজনিত সমস্যা দেখা দেয়, এছাড়াও শরীরের সকল রোগের উপকারিতা।


আপেল খেতে হবে সকাল বেলা খালি পেটে। যদি সকাল বেলা খালি পেটে না খেতে পারেন তাহলে অন্ততপক্ষে নাস্তা খাওয়ার দু'ঘণ্টা পরে আপেল খাবেন। ওপরে কোনো কিছু খাওয়া যাবে না। পেজটির ল্যাকটিক অ্যাসিড সুরক্ষিত রাখতে এবং পরনে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া ভালোভাবে বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। যা পরবর্তীতে পাচনতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে থাকে।  আপেল খেলে তা আপনার পেটে গ্যাসের সৃষ্টি করতে পারে, এবং উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হবে। এবার জেনে নিন আপেল এর সাথে কি কি খাওয়া যাবেনা। যেকোনো ধরে টক জাতীয় ফল আপেল এর সাথে খাওয়া নিষেধ। যেমন মালটা, কামরাঙ্গা, আমড়া, কমলালেবু, ও লেবুজাতীয় ফল। টক বলতে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল গুলো আপেলের সাথে খাওয়া উচিত না। আবার অপরপক্ষে কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই আপেল কখনো দুধের সাথে খাওয়া উচিত না। আপেল খেতে হলে অবশ্যই খাবার একঘন্টা আগে দুধ খাবেন। বা খাওয়ার একঘন্টা পরে দুধ খাবেন। আপেল আর  দুধ একসাথে  খেলে পেটে গিয়ে নানান ধরনের পেটের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
এবারে জেনে নিন কখন আপেল খেলে আপনার জন্য বিষক্রিয়া পর্যন্ত হতে পারে। 

আপেল খেয়ে আপনার কী কী উপকার পাবেন



আপেলের বীজে আছে পটাশিয়াম সাইনাইড এই পটাশিয়াম সায়ানাইড খেলে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবে একটি দুইটি আপেলের বীজ নয়, অন্ততপক্ষে একজন সুস্থ মানুষ যদি ২০টি আপেলের বীজ খেয়ে ফেলেন তাহলে তৎক্ষনাত তার মৃত্যু হয়ে যাবে। এজন্য আপনি যখনই আপেল খাবেন, আপেলের বীজ ফেলে দিবেন। শিশুদের আপেল দেওয়ার সময় আপেলের বীজ ফেলে দিবেন। আপেলের জুস তৈরি করার সময় আপেলের বীজ জুসের ভিতরে চলে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখবেন। আপেল সব সময় খেতে হবে খোসা সমেত। তবে বাজার যে সমস্ত আপেল পাওয়া যায় তার রঙ ও চকচকে ভাব বাড়ানোর জন্য কেমিক্যাল মেশানো হয়। যেহেতু আপেল বিদেশি ফল এজন্য রাসায়নিক দিয়ে বহু সময় পর্যন্ত টিকিয়ে রাখা হয়, তাই খোসা সমেত খেলে অনেকেই এর আপকারিতার কথা বলতে পারেন। এজন্য আপেলের শরীর থেকে আপনাদের রাসায়নিক এবং ক্ষতিকারক কেমিক্যাল বের করে নিতে হবে। অল্প একটু লবণ ও উষ্ণ গরম পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে একটি ব্রাশ অথবা কাপড় দিয়ে ভালভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। খাওয়ার আধাঘন্টা আগে যদি আপেলটি ভিজিয়ে রাখেন তবে আপেল টির ভিতরে থেকে রাসায়নিক দূর হয়ে যাবে। এভাবে আপেল খেলে আর কোন ক্ষতির সম্ভাবনা নেই।
তুরস্ক নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশের কিছু এলাকায় ছাদ বাগান ছাড়াও দিনাজপুর জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে উৎপাদন শুরু হয়েছে ।

For Health Tips Visit: DailyHealthFitness

Comments